অবাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য
বিনামূল্যে বাংলা ইউনিকোড ফন্ট ডাউনলোড করুন
Click on the Link & Download Bangla Unicode Font
সর্বান্তিক ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে পড়তে হবে
অবাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য
বিনামূল্যে ফন্ট ডাউনলোড লিংক:--
অবাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য
বিনামূল্যে ফন্ট ডাউনলোড লিংক:--
https://sites.google.com/site/ahanlipi/font-download/AhanLipi-Bangla14.zip
এই লিংকে ক্লিক করে

বর্ষ ৫, সংখ্যা ৩ (সংখ্যা ১৯)
(সংখ্যা ১৮ পেরিয়ে এসে নতুনভাবে সংখ্যা গণনা শুরু হল)
==============================
বর্ষ ৫, সংখ্যা ৩ (সংখ্যা ১৯)
(সংখ্যা ১৮ পেরিয়ে এসে নতুনভাবে সংখ্যা গণনা শুরু হল)
এতদিনে নিশ্চয়ই বুঝেছেন ”ইয়ারবুক বার্তা“ বড় করে দেখতে হলে এক-একটি পাতার উপরে ক্লিক করতে হবে তাহলে পাতা বড় দেখাবে পড়া হয়ে গেলে এবার ফিরতি তিরে ক্লিক করুন, পাতা ছোট হয়ে যাবে অথবা নিচে ডান দিকে বড় করে দেখাবার জন্য +১০০% লেখা আছে দুবার ক্লিক করুন, তাতে পাতা বড় হবে এবার দেখুন আবার এই +১০০% -এর উপর ক্লিক করলে তা আগের অবস্থায় ফিরে আসবে
আরও একটা ব্যবস্থা আছে, +১০০% যেখানে দেখানো আছে তার পাশে ছোট নিম্নমুখী তির আছে, সেখানে ক্লিক করে নিজের ইচ্ছে মতো বড় বা ছোট করে দেখতে পারেন তবে উপরের প্রথম পদ্ধতিটিই বেশি ভালো
-------------ক্ষুদ্রতার উল্লাস
বানান নিয়ে খুঁতখুঁতুনি কি এবার কমবে?
2 comments:
সম্পাদক মহাশয় বাংলাভাষাকে বানান-মুক্ত করতে চাইলে, সেটা আমার সমর্থন পাবে কারণ আমার করা বাংলা বানানে তেমন একটি প্রস্তাব আছে আমরা যা-যা বলি সেটা হরফে লেখার প্রক্রিয়া হল বানান সেটা যত মুখের উচ্চারণের কাছাকাছি হয় ততোই ভালো এব্যাপারে আমাদের কান মুচড়ে দেবার জন্য একটি বাংলা সফ্টওয়্যার তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে তারা সেটি তৈরি করেও বোধহয় বিপদে পড়েছে কারণ আমাদের ইচ্ছেটা তো কম্পিউটার বোঝে না, যা লিখি তা সে পড়ে দিতে পারে লিখে দিলে যন্ত্র বাংলা বলছে সেই বলাটা অনুসারে বানান লিখতে গেলে বিপদ, আবার না লিখলেও বিপদ কারণ, আমরা চাই কথাটা যন্ত্র “লবণ” বলুক, কিন্তু বলছে ‘লঅবঅনঅ’ তাই সেখানে বানান লিখতে হবে-- ‘লবোন্’ যন্ত্রকে দিয়ে বাংলা বলাতে হলে বানানে প্রায় সব ক্ষেত্রে এমনি নতুন করে বানান লিখতে হবে(যদিও সেটাই আসলে বাংলা বানান)
কিন্তু তবু একটা মোটামুটি রীতি মেনে চলা দরকার তাই পঃবঃ বাংলা আকাদেমি প্রচারিত বানানবিধি মানাই ভালো কোন একটি বিশেষ কাগজ মেনে কপিরাইট-বানান লিখলে ভবিষ্যতে বিপদ হবে তখন জ-এর তলায় এত বিন্দু(জ়) বসাতে হবে যে, লেখা তার নান্দনিকতা হারাবে এমনিতেই বাংলায় আছে র ড় ঢ় য়, তার উপরে আবার পঞ্চমবিন্দুবতী জ়? বাংলায় র-এর ব্যবহার সর্বাধিক, তার একার বিন্দুতেই আমরা জেরবার, আবার নতুন বিন্দু? বাংলা হরফ-ব্যবহারের তুলনাংক কি বিচার করে দেখা হয়েছে এসব করতে গিয়ে যদিও সে-কাগজে বাংলা শব্দ ‘বাংলা’ উচ্চারণে লেখার জন্য মাথা ঘামানো নেই
সম্পাদক মহাশয়ের কাজ হল অন্যের লেখা সম্পাদনা করা বানান ইত্যাদি ভুল থাকলে তা শুধরে দেওয়া সেটি কম্পিউটারে করার একটি সুবিধে আছে ইংরেজির ক্ষেত্রে বানান ভুল হলে শব্দের তলায় লাল দাগ পড়ে তখনি সতর্ক হয়ে সেটি শোধন করে নিলে হয়, অভিধানও দেখতে হয় না, সাজেশন বা পরামর্শ-বানান দেখে শুধরে নিলেই হল বাংলায় সেটা এখনও অবধি হয়নি সরকারের দায়িত্ব হল তেমন একটি বানান-শোধন বা স্পেলচেক সফ্টওয়্যার তৈরি করা এতে বেশ নির্বিঘ্নে বাংলা লেখালিখি করা যাবে বাংলা বানানে যা হ্যাপা, বানান ভুল হলেও লোকে অভিধান দেখে আর ঠিক করার ঝামেলায় যেতে চায় না ”ভুল“ তো একটা দুটো নয়, বারবার অভিধান দেখা কি সম্ভব? তাছাড়া কোন্ অভিধানের কার কথা শুনব? সবাই পরস্পর কিছুটা আলাদা বলতে গেলে সকল শিক্ষিত ব্যক্তিরই একটা করে নিজস্ব আধিকারিক বানান-অভিধান আছে বাংলা বানানে এত ”বৈচিত্র“ যে একটা সাধারণ শব্দ ’সবিশেষ‘ ১০৮ রকম করে লেখা যায়
বিনীত,
মনোজকুমার দ. গিরিশ ২৪/১০/২০০৯
’সবিশেষ‘ ১০৮ রকম করে লেখা যায়, বলা হয়েছে, এটি হবে ২৪ রকম
বিনীত,
মনোজকুমার দ. গিরিশ
Post a Comment