Thursday, October 15, 2009

ইয়ারবুক বার্তা ৤৤ অক্টোবর-২০০৯




অবাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য
বিনামূল্যে বাংলা ইউনিকোড ফন্ট ডাউনলোড করুন

Click on the Link & Download Bangla Unicode Font


সর্বান্তিক ‘অহনলিপি-বাংলা১৪’ ফন্টে পড়তে হবে৤


অবাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য
বিনামূল্যে ফন্ট ডাউনলোড লিংক:--

https://sites.google.com/site/ahanlipi/font-download/AhanLipi-Bangla14.zip

এই লিংকে ক্লিক করে৤




বর্ষ ৫, সংখ্যা ৩ (সংখ্যা ১৯)
(সংখ্যা ১৮ পেরিয়ে এসে নতুনভাবে সংখ্যা গণনা শুরু হল৤)

==============================

বর্ষ ৫, সংখ্যা ৩ (সংখ্যা ১৯)
(সংখ্যা ১৮ পেরিয়ে এসে নতুনভাবে সংখ্যা গণনা শুরু হল৤)


এতদিনে নিশ্চয়ই বুঝেছেন ”ইয়ারবুক বার্তা“ বড় করে দেখতে হলে এক-একটি পাতার উপরে ক্লিক করতে হবে৤ তাহলে পাতা বড় দেখাবে৤ পড়া হয়ে গেলে এবার ফিরতি তিরে ক্লিক করুন, পাতা ছোট হয়ে যাবে৤ অথবা নিচে ডান দিকে বড় করে দেখাবার জন্য +১০০% লেখা আছে৤ দুবার ক্লিক করুন, তাতে পাতা বড় হবে৤ এবার দেখুন৤ আবার এই +১০০% -এর উপর ক্লিক করলে তা আগের অবস্থায় ফিরে আসবে৤
আরও একটা ব্যবস্থা আছে, +১০০% যেখানে দেখানো আছে তার পাশে ছোট নিম্নমুখী তির আছে, সেখানে ক্লিক করে নিজের ইচ্ছে মতো বড় বা ছোট করে দেখতে পারেন৤ তবে উপরের প্রথম পদ্ধতিটিই বেশি ভালো৤
-------------ক্ষুদ্রতার উল্লাস
বানান নিয়ে খুঁতখুঁতুনি কি এবার কমবে?






















বর্ষ ৫, সংখ্যা ৩ (সংখ্যা ১৯)
(সংখ্যা ১৮ পেরিয়ে এসে নতুনভাবে সংখ্যা গণনা শুরু হল৤)

2 comments:

Manojkumar D Girish said...

সম্পাদক মহাশয় বাংলাভাষাকে বানান-মুক্ত করতে চাইলে, সেটা আমার সমর্থন পাবে৤ কারণ আমার করা বাংলা বানানে তেমন একটি প্রস্তাব আছে৤ আমরা যা-যা বলি সেটা হরফে লেখার প্রক্রিয়া হল বানান৤ সেটা যত মুখের উচ্চারণের কাছাকাছি হয় ততোই ভালো৤ এব্যাপারে আমাদের কান মুচড়ে দেবার জন্য একটি বাংলা সফ্টওয়্যার তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে৤ তারা সেটি তৈরি করেও বোধহয় বিপদে পড়েছে৤ কারণ আমাদের ইচ্ছেটা তো কম্পিউটার বোঝে না, যা লিখি তা সে পড়ে দিতে পারে৤ লিখে দিলে যন্ত্র বাংলা বলছে৤ সেই বলাটা অনুসারে বানান লিখতে গেলে বিপদ, আবার না লিখলেও বিপদ৤ কারণ, আমরা চাই কথাটা যন্ত্র “লবণ” বলুক, কিন্তু বলছে ‘লঅবঅনঅ’৤ তাই সেখানে বানান লিখতে হবে-- ‘লবোন্’৤ যন্ত্রকে দিয়ে বাংলা বলাতে হলে বানানে প্রায় সব ক্ষেত্রে এমনি নতুন করে বানান লিখতে হবে(যদিও সেটাই আসলে বাংলা বানান)৤
কিন্তু তবু একটা মোটামুটি রীতি মেনে চলা দরকার৤ তাই পঃবঃ বাংলা আকাদেমি প্রচারিত বানানবিধি মানাই ভালো৤ কোন একটি বিশেষ কাগজ মেনে কপিরাইট-বানান লিখলে ভবিষ্যতে বিপদ হবে৤ তখন জ-এর তলায় এত বিন্দু(জ়) বসাতে হবে যে, লেখা তার নান্দনিকতা হারাবে৤ এমনিতেই বাংলায় আছে র ড় ঢ় য়, তার উপরে আবার পঞ্চমবিন্দুবতী জ়? বাংলায় র-এর ব্যবহার সর্বাধিক, তার একার বিন্দুতেই আমরা জেরবার, আবার নতুন বিন্দু? বাংলা হরফ-ব্যবহারের তুলনাংক কি বিচার করে দেখা হয়েছে এসব করতে গিয়ে৤ যদিও সে-কাগজে বাংলা শব্দ ‘বাংলা’ উচ্চারণে লেখার জন্য মাথা ঘামানো নেই৤
সম্পাদক মহাশয়ের কাজ হল অন্যের লেখা সম্পাদনা করা৤ বানান ইত্যাদি ভুল থাকলে তা শুধরে দেওয়া৤ সেটি কম্পিউটারে করার একটি সুবিধে আছে ইংরেজির ক্ষেত্রে৤ বানান ভুল হলে শব্দের তলায় লাল দাগ পড়ে৤ তখনি সতর্ক হয়ে সেটি শোধন করে নিলে হয়, অভিধানও দেখতে হয় না, সাজেশন বা পরামর্শ-বানান দেখে শুধরে নিলেই হল৤ বাংলায় সেটা এখনও অবধি হয়নি৤ সরকারের দায়িত্ব হল তেমন একটি বানান-শোধন বা স্পেলচেক সফ্টওয়্যার তৈরি করা৤ এতে বেশ নির্বিঘ্নে বাংলা লেখালিখি করা যাবে৤ বাংলা বানানে যা হ্যাপা, বানান ভুল হলেও লোকে অভিধান দেখে আর ঠিক করার ঝামেলায় যেতে চায় না৤ ”ভুল“ তো একটা দুটো নয়, বারবার অভিধান দেখা কি সম্ভব? তাছাড়া কোন্ অভিধানের কার কথা শুনব? সবাই পরস্পর কিছুটা আলাদা৤ বলতে গেলে সকল শিক্ষিত ব্যক্তিরই একটা করে নিজস্ব আধিকারিক বানান-অভিধান আছে৤ বাংলা বানানে এত ”বৈচিত্র“ যে একটা সাধারণ শব্দ ’সবিশেষ‘ ১০৮ রকম করে লেখা যায়৤
বিনীত,
মনোজকুমার দ. গিরিশ ২৪/১০/২০০৯

Manojkumar D Girish said...

’সবিশেষ‘ ১০৮ রকম করে লেখা যায়, বলা হয়েছে, এটি হবে ২৪ রকম৤
বিনীত,
মনোজকুমার দ. গিরিশ